BRAVO : Free Study Materials

2021-11-19 20:50:13 Open / Comment

2021-11-19 20:49:48 Open / Comment

2021-11-19 20:49:09 Open / Comment

2021-11-19 20:48:50 Open / Comment

2021-11-19 20:48:08 Open / Comment

2021-11-19 20:47:48 Open / Comment

2021-11-19 19:04:49 ​𝐉𝐨𝐢𝐧 𝐎𝐮𝐫 𝐖𝐡𝐚𝐭𝐬𝐚𝐩𝐩 𝐆𝐢𝐫𝐥𝐬 𝐚𝐧𝐝 𝐁𝐨𝐲𝐬 𝐏𝐫𝐢𝐯𝐚𝐭𝐞 𝐆𝐫𝐨𝐮𝐩 𝐟𝐨𝐫 𝐃𝐚𝐢𝐥𝐲 𝐔𝐩𝐝𝐚𝐭𝐞𝐬, 𝐌𝐚𝐭𝐞𝐫𝐢𝐚𝐥 𝐚𝐧𝐝 𝐃𝐢𝐬𝐜𝐮𝐬𝐬𝐢𝐨𝐧.



https://chat.whatsapp.com/LUYL13zCk1GG5tlTaSjAry

𝐋𝐢𝐧𝐤 𝐖𝐢𝐥𝐥 𝐃𝐞𝐥𝐞𝐭𝐞 𝐃𝐞𝐥𝐞𝐭𝐞𝐬 𝐒𝐨𝐨𝐧


𝐅𝐚𝐜𝐞𝐛𝐨𝐨𝐤 𝐆𝐫𝐨𝐮𝐩

https://www.facebook.com/groups/4646816818697426/ Open / Comment

2021-11-19 18:06:34 Open / Comment

2021-11-19 18:04:17

●রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয় ➟ কার্বন ও ফ্রেয়ন।
●বাদুড় পথ চলার জন্য ব্যবহার করে ➟ আল্ট্রাসনিক তরঙ্গ।
●পলিথিন মাটির সাথে মিশতে সময় লাগে ➟ প্রায় ৪৫০ বছর।
●কাচ মাটির সাথে মিশতে সময় লাগে ➟ প্রায় ২০০ বছর।
●শব্দের গতি সবচেয়ে কম ➟ বায়বীয় পদার্থে।
●সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব ➟ ১৫ কোটি
কিলোমিটার।
●লেজার রশ্মি আবিষ্কার করেন ➟ মাইম্যান।
●আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্বের প্রবক্তা ➟ ম্যাক্স
প্ল্যাঙ্ক।
●লেন্সের ক্ষমতার একক ➟ ডায়প্টার।
●হীরক দেখার কারন ➟ পূর্ণ অভ্যন্তরীণ
প্রতিফলনের জন্য।
●যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে
তাকে বলে ➟ দর্পন।
●সিনেমাস্কোপ প্রজেক্টরে ব্যবহৃত হয় ➟
অবতল লেন্স।
●আকাশে রংধনু সৃষ্টির কারণ ➟ বৃষ্টির কণা।
●আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি ➟ বেগুনি
রঙ্গের।
●আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে কম ➟ লাল রঙ্গের।
●লাল আলোতে নীল রঙ্গের ফুল দেখাবে ➟
কালো।
●চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় ➟ কালো রঙ্গের কাপে।
●বিদ্যুৎ পরিবাহিতা সবচেয়ে বেশি ➟ রুপার।
●বাংলাদেশে বাসা বাড়িতে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের
ফ্রিকুয়েন্সি ➟ ৫০ হার্জ।
●লোহার উপর টিনের প্রলেপ দেয়াকে বলে ➟
গ্যালভানাইজিং।
●বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরে সরু তারটি তৈরি হয় ➟ টাংস্টেন দ্বারা।
●বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি ও হিটারে ব্যবহৃত হয় ➟ নাইক্রোম তার।
●ট্রানজিস্টার আবিষ্কার হয় ➟ ১৯৪৮ সালে।
●এক্সরে আবিষ্কার করেন ➟ রন্টজেন।
●টিউমার, ক্যান্সার রোগ নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয় ➟ গামা রশ্মি।
●রঙ্গিন টেলিভিশন থেকে বের হয় ➟ মৃদু
রঞ্জনরশ্মি।
●ইলেকট্রন আবিষ্কার করেন ➟ থমসন।
●প্রোটন আবিষ্কার করেন ➟ রাদারফোর্ড।
●নিউটন আবিষ্কার করেন ➟ স্যাডউইক।
●এটম বোমা তৈরি হয় ➟ ফিশন প্রক্রিয়ায়।
●পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার করেন ➟ ওপেন
হাইমার।
●ব্ল্যাক বক্স যন্ত্র ব্যবহৃত হয় ➟ বিমানে।
নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭ ।
●সিলিকনের পারমাণবিক সংখ্যা ➟ ১৪।
●ইউরেনিয়ামের পারমাণবিক সংখ্যা ➟ ৯২।
●আর্সেনিকের পারমাণবিক সংখ্যা ➟ ৩৩।
●কমলা লেবুতে থাকে ➟ এসকরবিক এসিড।
●পলিথিন পোড়ালে উৎপন্ন হয় ➟ কার্বনমনোক্সাইড।
●ইউরিয়া সার উৎপাদন করার কাঁচামাল ➟ প্রাকৃতিক গ্যাস।
●প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান ➟ মিথেন।
●বায়োগ্যাসের প্রধান উপাদান ➟ মিথেন।
●সেভিং সাবানের উপাদান ➟ কস্টিক পটাশ।
●কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম ➟ ক্লোরোপিকরিন।
●নাইট্রোজেন গ্যাস থেকে প্রস্তুত হয় ➟ ইউরিয়া।
●কাঁচ তৈরির প্রধান উপাদান ➟ সিলিকা বা বালি।
●প্রাকৃতিক বস্তুর মধ্যে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ ➟
হীরক।
●সর্বাপেক্ষা হালকা ধাতু ➟ লিথিয়াম।
●সর্বোত্তম তড়িৎ বাহক ➟ তামা (Cu) ।
●তামা ও টিনের মিশ্রণে তৈরি হয় ➟ ব্রোঞ্জ।
●সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ প্লাটিনাম।
●জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কার করেন ➟ লুই প্রাস্তুর।
●পোলিও টিকার আবিষ্কারক ➟ জোনাস সল্ক।
●যক্ষ্মা রোগের জীবাণু আবিষ্কার করেন ➟ রর্বাট
কচ
●পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন ➟ আলেকজান্ডার
ফ্লেমিং।
● ওজোন এর রং ➟গাঢ় নীল।
● সাবানের রাসায়নিক নাম ➟ সোডিয়াম স্টিয়ারেট।
● ওজোন স্তরের সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকর গ্যাস ➟
ক্লোরিন।
● ভূ-ত্বকে সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায় ➟
অ্যালুমিনিয়াম (৭%)।
● পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟
ক্যালিফোর্নিয়াম।
● রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা ➟ ‘AB’ গ্রুপ
● রক্তের সার্বজনীন দাতা ➟ ‘O’ গ্রুপ
● রেল ইঞ্জিনের অাবিষ্কারক ➟ স্টিফেনসন।
● শিশুদের চিকিৎসা বিদ্যাকে বলে ➟ পেডিয়াট্রিক্স।
● ভ্রুণ সম্পর্কিত বিদ্যাকে বলে ➟ এমব্রায়োলজি।
● অনুজীব বিষয়ক বিদ্যাকে বলে ➟
মাইক্রোবায়োলজি।
● প্রত্নতত্ত্ব বিদ্যাকে বলে ➟ অার্কিওলজি।
● উভচর ও সরীসৃপ বিষয়ক বিদ্যাকে বলে ➟
হারপেটোলজি।
𝗝𝗼𝗶𝗻 𝘂𝘀
╔════════════════╗
@Bravo_Study_Materials
╚════════════════╝


𝗦𝗵𝗮𝗿𝗲 𝗶𝗳 𝘂 𝗰𝗮𝗿𝗲 Open / Comment

2021-11-19 18:04:17 উৎপন্ন অক্সিজেনের উৎস ― জল।

উৎপন্ন গ্লুকোজের অক্সিজেনের উৎস ― জল, কার্বন- ডাইঅক্সাইড।

সালোকসংশ্লেষ একটি ― উপচিত বিপাক।

সালোকসংশ্লেষে প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন খাদ্য ― শর্করা জাতীয়।

ক্লোরোফিল বিনষ্ট হয় ― ম্যাগনেসিয়াম ও নাইট্রোজেন এর অভাবে।

সবচেয়ে বেশি সালোকসংশ্লেষ হয় ― ক্লোরেলা নামক সমুদ্র শৈবাল।

সালোকসংশ্লেষের ফলে উদ্ভিদের সঞ্চয় অঙ্গে শ্বেতসার রূপে জমা হয়।

শ্বেতসারের মৌলিক উপাদান ― C, H, O।

ক্লোরোফিলের মৌলিক উপাদান ― C, H, O, N, Mg

বিভিন্ন প্রাণীর গুরুত্বপূর্ণ রেচন অঙ্গ

তারামাছ ― অ্যামিবোসাইট কোশ।

মাকড়শা, কাঁকড়া বিছে ― কক্সাল গ্রন্থি

ফিতাকৃমি, প্লানেরিয়া ― ফ্লেম কোশ।

ঝিনুক ― কেবারের অঙ্গ।

অ্যাসকারিস ― রেনেট কোশ।

শামুক ― বোজানাসের কোশ।

কেঁচো, জোঁক ― নেফ্রেডিয়া।

আরশোলা ― ম্যালপিজিয়ান নালিকা।

চিংড়ি ― সবুজ গ্রন্থি।

স্পঞ্জ, হাইড্রা ― দেহতল।

মানুষসহ সকল মেরুদন্ডী প্রাণী ― বৃক্ক।।

অ্যামিবা ― সংকোচি গহ্বর (একে রেচন অঙ্গ বলা যায়না।

ব্যাঙ ― ফুসফুস, চৰ্ম ও মুখবিবর গলবিলীয়মিউকাস পর্দা।

বিভিন্ন প্রাণীর শ্বাস অঙ্গ

চিংড়ি, লিমিউলাস (রাজ কাঁকড়া) ― বুকগিল, এপিপোডাইট।

পতঙ্গ (আরশোলা) ― দশজোড়া শ্বসছিদ্র ও ট্রাকিয়া।

স্তন্যপায়ী ― ফুসফুস।

মাকড়শা, কাঁকড়াবিছে ―বুকলাং।

সরীসৃপ ― ফুসফুস।

ব্যাঙাচি ― বহিঃ ফুলকা।

পক্ষী ― ফুসফুস।

জিওল মাছ ― অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র।

মাছ ― ফুলকা।

অ্যামিবা, প্যারামিসিয়াম― সংকোচি গহ্বর শ্বাস অঙ্গ হিসাবে কাজ করে।

স্পঞ্জ, হাইড্রা ― দেহতল শ্বাস অঙ্গ হিসাবে কাজ করে।

সমুদ্র মশা ― রেসপিরেটরি ট্রি।

শামুক, ঝিনুক ― ফুলকা, ম্যান্টল পর্দা।

কেঁচো, জোক ― দেহত্বক

বিভিন্ন ভিটামিন ও অভাবজনিত ফল

ভিটামিন-A (রেটিনাল)

উৎস: কাঁচা লঙ্কা, গাজর টমেটো, পালং শাক, দুধ, ডিম, মাছ ইত্যাদি।

অভাবজনিত লক্ষণ: রাতকানা ও দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।

ভিটামিন- B (কমপ্লেক্স)

উৎস: ইস্ট, ভাতের ফ্যান, ঢেঁকি ছাটা চাল, দুধ, ডিম, পাঠার যকৃৎ ইত্যাদি।

অভাবজনিত লক্ষণ: বেরিবেরি, পেলিগ্রা, রক্তাল্পতা ইত্যাদি।

ভিটামিন -C (অ্যাসকারবিক অ্যাসিড)

উৎস: টক জাতীয় ফল।

অভাবজনিত লক্ষণ: স্কার্ভি, রক্তাল্পতা ইত্যাদি।

ভিটামিন -D (ক্যালসিফেরল)

উৎস: বিভিন্ন মাছের যকৃৎ নিঃসৃত তেল।

অভাবজনিত লক্ষণ: রিকেট, দন্ত ক্ষয় ও রক্ত তঞ্চনে বিঘ্নিত ঘটায়।

ভিটামিন- E (টোকোফেরল)

উৎস: সোয়াবিন, অঙ্কুরিত ছোলা ও সবুজ শাক সবজি।

অভাবজনিত লক্ষণ: স্ত্রী লোকের বন্ধ্যাত্ব।

ভিটামিন - K (ফাইলোকুইনন)

উৎস: সোয়াবিন, শাকসব্জি ইত্যাদি।

অভাবজনিত লক্ষণ: প্রোথমবিন এর মাত্রা হ্রাস পাওয়ায় রক্ত তঞ্চনে ব্যাহত হয়।

জলে দ্রবণীয় ভিটামিন – B কমপ্লেক্স এবং C

তেল বা ফ্যাট দ্রবণীয় ভিটামিন- A, D, E, K

ভিটামিন C রান্না করলে নষ্ট হয়ে যায়।

ভিটামিন -D সূর্যালোকের প্রভাবে ত্বক থেকে সংশ্লেষিত হয়।

ভিটামিন K রক্ত তঞ্চনে সহায়তা করে।

কতগুলি রোগের নাম

ভাইরাস ঘটিত রোগ
স্মল পক্স
হাইড্রোফোবিয়া
ইনফ্লুয়েঞ্জা
ইয়েলো ফিভার
মাম্পস
পোলিও
মিসলেস
রুবেলা
হেপাটাইটিস -A

ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ
কলেরা
ডিপথেরিয়া
টিউবারকুলোসিস/যক্ষা
হুপিং কাশি
নিউমোনিয়া
প্লেগ
কুষ্ঠ
ধনুষ্টঙ্কার

কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ভ্যাকসিন
Mumps Vaccine (MMR) ― মাম্পস, মিসল এবং রিউবেলা।

BCG ―যক্ষা রোগ।

Rubella Vaccine ― জার্মান হাম এবং গুটি বসন্ত।
Oral Polio Vaccine ― পোলিও।

Typhoid Vaccine TAB ― টাইফয়েড ও প্যারাটাইফয়েড।

Cholera Vaccine ― কলেরা।

Triple Antigen DPT ― ডিপথেরিয়া, টিটেনাস, হুপিং কাশি।

Toxoid Serum ― টিটেনাস।

তথ্যসূত্রঃ গুগল, বিভিন্ন বই। কোনো তথ্য ভুল থাকলে তা কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ
╔════════════════╗
@Bravo_Study_Materials
╚════════════════╝ Open / Comment